মিরসরাইয়ে ফসলি জমি একোয়ার , প্রধানমন্ত্রীর অগোচরে হচ্ছে এইসব
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,বাংলার মানস কন্যা। মিরসরাই ইকোনমিক জোনের হাজার হাজার মানুষ এখনো আপনার সুদৃষ্টির অপেক্ষার প্রহর গুনছে। মিরসরাইয়ের ইকোনমিক জোনের জন্য সাগরের বুকে জেগে উঠা হাজার হাজার একর,বাছাইকৃত ভূমির মাঝে, কলকারখানা ইতিমধ্যে বিদ্যমান।
বঙ্গবন্ধুর নগরীর জন্য বাছাইকৃত জমির বাইরে, যেখানে কৃষক সারা বছর বিভিন্ন রকম ফসল উৎপাদন করে থাকে, প্রায় ৬৫০ একর ফসলি জমি ,কিছু ভূমিদস্যু একোয়ার করার উদ্দেশ্য মাপ ঝোপ ও করে।
গত ০৩ এপ্রিল ২০১৯, এক ভিডিও কনফারেন্সে ঐ জমি একোয়ার সংক্রান্ত প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করার সাথে সাথে, ফসলি জমি বলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঐ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ছিলো ।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলো কৃষি জমি কখনোই নষ্ট করবেন না, নষ্ট হতে দিবেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মানুষের জন্য কাজ করেন, মানুষকে কষ্ট দিতে নয়।ঐ ভিডিও কনফারেন্সে, ফসলি জমি একোয়ার বাতিল করাতে প্রান ফিরে পেয়েছিলো হাজার হাজার অসহায় গরিব কৃষক। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী , ওখানে শুধু হাজার হাজার একর ফসলি জমি নয়, সাথে রয়েছে কিছু নিরীহ দিনমজুর মানুষের বসতবাড়ি ও। কিন্তু ০৩ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে ফসলি জমি একোয়ার প্রস্তাব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রত্যাখ্যান করার পর ও, গত ৩১ মে ২০২০ তারিখে ফসলি জমি ৭ ধারা একোয়ারের নোটিশ পাঠানো হয় ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অগোচরে, কিছু অসাধু লোকজন, প্রধানমন্ত্রীর নাম কে পুঁজি করে, ইকোনমিক জোনের আওতা ভুক্তের কথা বলে ঐ সমস্ত ফসলি জমি বড় বড় অসাধু মহল, হাউজিং সোসাইটিকে নিয়ে দিচ্ছেন। যার সব কিছু হচ্ছে আপনার অগোচরে। ওরা বঙ্গবন্ধুর কন্যা কে পুঁজি করে, ধ্বংস করে দিচ্ছে লক্ষ লক্ষ অসহায় কৃষকের জীবন ।
এ কেমন বিচার??
একটি দেশের প্রধান মন্ত্রীর কথার কি কোন মূল্যে নেই?
সাধারণ মানুষের অনেক আস্থা প্রধানমন্ত্রীর উপর। স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া, সে আস্থা বিদ্যমান প্রধানমন্ত্রীর উপর। প্রধানমন্ত্রীর সুষ্ঠু তদন্ত মিরসরাইবাসির একান্ত কাম্য । মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শুদৃষ্টিতে হয়তো বেঁচে যেতে পারে ফসলি জমি ও বসতবাড়ি, সাথে গরিব দুঃখি কৃষক ও খেটে খাওয়া লক্ষাধিক প্রান ।
বঙ্গবন্ধুর নগরীর জন্য বাছাইকৃত জমির বাইরে, যেখানে কৃষক সারা বছর বিভিন্ন রকম ফসল উৎপাদন করে থাকে, প্রায় ৬৫০ একর ফসলি জমি ,কিছু ভূমিদস্যু একোয়ার করার উদ্দেশ্য মাপ ঝোপ ও করে।
গত ০৩ এপ্রিল ২০১৯, এক ভিডিও কনফারেন্সে ঐ জমি একোয়ার সংক্রান্ত প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করার সাথে সাথে, ফসলি জমি বলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঐ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ছিলো ।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলো কৃষি জমি কখনোই নষ্ট করবেন না, নষ্ট হতে দিবেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মানুষের জন্য কাজ করেন, মানুষকে কষ্ট দিতে নয়।ঐ ভিডিও কনফারেন্সে, ফসলি জমি একোয়ার বাতিল করাতে প্রান ফিরে পেয়েছিলো হাজার হাজার অসহায় গরিব কৃষক। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী , ওখানে শুধু হাজার হাজার একর ফসলি জমি নয়, সাথে রয়েছে কিছু নিরীহ দিনমজুর মানুষের বসতবাড়ি ও। কিন্তু ০৩ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে ফসলি জমি একোয়ার প্রস্তাব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রত্যাখ্যান করার পর ও, গত ৩১ মে ২০২০ তারিখে ফসলি জমি ৭ ধারা একোয়ারের নোটিশ পাঠানো হয় ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অগোচরে, কিছু অসাধু লোকজন, প্রধানমন্ত্রীর নাম কে পুঁজি করে, ইকোনমিক জোনের আওতা ভুক্তের কথা বলে ঐ সমস্ত ফসলি জমি বড় বড় অসাধু মহল, হাউজিং সোসাইটিকে নিয়ে দিচ্ছেন। যার সব কিছু হচ্ছে আপনার অগোচরে। ওরা বঙ্গবন্ধুর কন্যা কে পুঁজি করে, ধ্বংস করে দিচ্ছে লক্ষ লক্ষ অসহায় কৃষকের জীবন ।
এ কেমন বিচার??
একটি দেশের প্রধান মন্ত্রীর কথার কি কোন মূল্যে নেই?
সাধারণ মানুষের অনেক আস্থা প্রধানমন্ত্রীর উপর। স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া, সে আস্থা বিদ্যমান প্রধানমন্ত্রীর উপর। প্রধানমন্ত্রীর সুষ্ঠু তদন্ত মিরসরাইবাসির একান্ত কাম্য । মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শুদৃষ্টিতে হয়তো বেঁচে যেতে পারে ফসলি জমি ও বসতবাড়ি, সাথে গরিব দুঃখি কৃষক ও খেটে খাওয়া লক্ষাধিক প্রান ।
No comments